ট্রাইব্যুনাল বা বিচারিক আদালতে দোষী সাব্যস্ত হলে নির্বাচন করতে না পারার সুপারিশ
সংবাদের আলো ডেস্ক: নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, নির্বাচন থেকে কাউকে দূরে রাখা উদ্দেশ্য নয়। তবে, যারা আন্দোলনে ছাত্র-জনতাকে খুনের মতো গুরুতর অপরাধ করেছে; জনগণ চায় না তারা ক্ষমতায় আসুক। বলেন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনাল বা বিচারিক আদালতে দোষী সাব্যস্ত হয়েছে এমন কেউ যেন নির্বাচনে অংশ নিতে না পারে সেই সুপারিশ করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) সকালে নির্বাচন কমিশনে আরএফইডি টকে এ কথা বলেন ড. বদিউল আলম মজুমদার। তিনি বলেন, নির্বাচনী অঙ্গনকে দুর্বৃত্তমুক্ত ও পরিচ্ছন্ন রাখার সুপারিশ করা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলোকে দায়বদ্ধ করার সুপারিশের কথাও জানান সংস্কার কমিশন প্রধান।ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, সদস্য বাছাই প্রক্রিয়ায় যেন মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো অপরাধী স্থান না পায় সেজন্য দলগুলোকে দায়বদ্ধ ও স্বচ্ছ হতে হবে। নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার না করার সুপারিশ করা হয়েছে বলেও জানান বদিউল আলম। নির্বাচন সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ৪ মাসের মধ্যে জাতীয় ও স্থানীয় নির্বাচন সম্ভব। নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার না করার সুপারিশ করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
সংবাদের আলো বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।