ম্যাচের গুরুত্বপূর্ণ সময়ে প্রতিপক্ষের উইকেট তুলে নিচ্ছেন তিনি। তার বোলিং মনোবল বাড়িয়েছে বাংলাদেশের। তাসকিন আহমেদ, মোস্তাফিজুর রহমান এবং তানজিম হাসান সাকিবকে নিয়ে গড়া টাইগারদের পেস ইউনিট যে কোনো দলের জন্য ভয়ংকর। এ দিকে ইনজুরি কাটিয়ে একাদশে ফেরার অপেক্ষায় শরীফুল ইসলাম। পয়েন্ট ও নেট রান রেট-দুইভাবে ডাচদের চেয়ে বেশ খানিকটা এগিয়ে বাংলাদেশ। নেপালের বিপক্ষে বড় কোনো অঘটন না ঘটলে সেরা আটের শেষ স্পটটা হবে বাংলাদেশের। এরই মধ্যে নিশ্চিত হয়েছে সুপার এইটের বাকি সাত দল।
ডাচদের সামনে জটিল সমীকরণ। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আগে ব্যাট করে নেদারল্যান্ডস যদি ১৪০ রান করলে, সুপার এইটে খেলতে হলে অন্তত ৫৩ রানের ব্যবধানে জিততে হবে। অথবা নেপালের কাছে বাংলাদেশকে হারতে হবে ৩৮ রানে। লঙ্কানদের বিপক্ষে হারের ব্যবধানটা কম হলে বা ডাচরা কম রানে জিতলে সুপার এইটে খেলবে বাংলাদেশ। তবে এই জটিল সমীকরণ মেনে তো আর ক্রিকেট খেলা যায় না। তাই নাজমুল হোসেন শান্তদের জেতে হবে সহজ সমীকরণে, নেপালকে হারিয়ে পূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে সেরা আট নিশ্চিত করা।
বাংলাদেশের বিপক্ষে নেপাল, আর নেদারল্যান্ডসের সঙ্গে বিশ্বকাপের বিদায়ী ম্যাচ খেলবে শ্রীলঙ্কা। এ ম্যাচে বাংলাদেশের ভাবনা শুধুই জয়। এর আগে টি-টোয়েন্টি একবারই নেপালের বিপক্ষে লড়েছে বাংলাদেশ দল। ঘরের মাঠে ২০১৪ সালের বিশ্বকাপের ৮ উইকেটের জয় পেয়েছিল টাইগাররা। নেপালের বিপক্ষে জয়ে এটি হবে বাংলাদেশের সেরা বিশ্বকাপ। কারণ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের এক আসরে কখনোই তিন ম্যাচে জেতা হয়নি টাইগারদের।
সংবাদটি শেয়ার করুন।
Copyright © 2024 সংবাদের আলো. All rights reserved.