মন্ত্রণালয় থেকে ভাতাপ্রাপ্ত মোট বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১ লাখ ৯৬ হাজার ৪৫৪ জন বলে জানিয়ে তিনি বলেন, এর মধ্যে বীরাঙ্গনা ৪৬৪ জন। যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ৫ হাজার ৮৯৫ জন, শহীদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ৫ হাজার ৩৩৩ জন এবং খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৩৬৮ জন। সব মিলিয়ে মোট ভাতাপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ২ লাখ ৮ হাজার ৫০ জন। এক প্রশ্নের জবাবে ফারুক ই আজম বলেন, রাজাকারের তালিকার কোনো ফাইল পাওয়া যায়নি। মন্ত্রণালয়েও এ নথি নাই। তবে মন্ত্রণালয় চায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান যেন কোনোভাবেই ক্ষুণ্ন না হয়। তাই অমুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা করতে একটু সময় লাগবে।ফারুক-ই-আজম বলেন, নতুন করে কোনো মুক্তিযোদ্ধার তালিকা করা হচ্ছে না। তবে যে তালিকা আছে সেটি যাচাই-বাছাই করার জন্য ডাটাবেইজ তৈরির কাজ চলছে। মন্ত্রণালয়ে যে তালিকা সম্পন্ন করা আছে, সে অনুযায়ী শহীদ বুদ্ধিজীবী ৫৬০ জন। তিনি বলেন, রাজাকারের তালিকার বিষয়ে জানা নেই। মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে এ বিষয়ে কোনো ফাইল নেই। স্বাধীনতার এতো বছর পরে এসে রাজাকারের তালিকা করতে চাইলেও সেটি অত্যন্ত কঠিন ও দুরূহ কাজ।মুক্তিযোদ্ধার সংজ্ঞা ইস্যুতে উপদেষ্টা কাউন্সিলে আলোচনা হবে বলে জানান তিনি। মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন প্রকল্পের সার সংক্ষেপ যাচাই করা হচ্ছে বলেও এ সময় জানান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক উপদেষ্টা।
সংবাদটি শেয়ার করুন।
Copyright © 2024 সংবাদের আলো. All rights reserved.