আখতার হোসেন খান, ভুঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:
টাঙ্গাইলের ভুঞাপুরে ‘নব রবি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতি লিঃ’ নামে একটি এনজিও সংস্থা গ্রাহকদের সঞ্চয়ের কোটি কোটি টাকা নিয়ে উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এদিকে, এনজিওয়ের ম্যানেজার, মালিকপক্ষ ও সংশ্লিষ্টদের খোজ মিলছে না। কয়েক মাস ধরে বন্ধ রয়েছে এনজিওয়ের সকল কার্যক্রম। ফলে টাকা ফেরত না পাওয়ার হতাশায় ভুগছেন শতাধিক ভুক্তভোগী গ্রাহক।
সম্প্রতি সঞ্চয়ের অর্থ ফেরত দেওয়ার দাবিতে ভুঞাপুর উপজেলা পরিষদ চত্বরে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে ভুক্তভাগী গ্রাহকরা এবং একইদিন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান করে তারা।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অতিরিক্ত মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে ভুঞাপুর কাঁচা বাজারে অবস্তিত ‘নব রবি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতি লিঃ’ নাম একটি এনজিও সংস্থা’র নামে অংশীদার মজনু মন্ডল, মা. ভঞাপুর ‘নবরবি এনজিও’ গ্রাহকর কাটি কাটি টাকা নিয় উধাও!
ভঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:
টাঙ্গাইলর ভঞাপুর ‘নব রবি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতি লিঃ’ নাম একটি এনজিও সংস্া গ্রাহকদর সঞ্চয়র কাটি কাটি টাকা নিয় উধাও হওয়ার ঘটনা ঘটছ। এদিক, এনজিওয়র ম্যানজার, মালিকপক্ষ ও সংশ্লিষ্টদর খাঁজ মিলছ না। কয়ক মাস ধর বন্ধ রয়ছ এনজিওয়র সকল কার্যক্রম। ফল টাকা ফরত না পাওয়ার হতাশায় ভুগছন শতাধিক ভুক্তভাগী গ্রাহক।
সম্প্রতি সঞ্চয়র অর্থ ফরত দওয়ার দাবিত ভঞাপুর উপজলা পরিষদ চত্বর মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছ ভুক্তভাগী গ্রাহকরা এবং একইদিন উপজলা নির্বাহী (ইউএনও) বরাবর একটি স্মারকলিপি প্রদান কর তারা।
অভিযাগ সূত্র জানা যায়, অতিরিক্ত মুনাফার প্রলাভন দখিয় ভঞাপুর কাঁচা বাজার অবস্তি ‘নব রবি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতি লিঃ’ নাম একটি এনজিও সংস্া’র নাম অংশীদার মজনু মন্ডল, মা. মাফাজ্জল হাসন মিঞ্জু, মা. আমিনুল ইসলাম ও নবরবি ম্যানজার হায়দার আলী কয়কশ ব্যক্তির নিকট থক বিভিন অংক অর্থ হাতিয় নন। পর হঠাৎ কর এনজিও সংশ্লিষ্টরা সাইনবাড খুল কয়ক কাটি টাকা নিয় উধাও হয় যায়।
পশ্চিম ভঞাপুরর ভুক্তভাগী গ্রাহক জাকিয়া বলন- ‘কয়ক লাখ টাকা নবরবিত সঞ্চয় রখছি। সই টাকা নবরবি ম্যানজার হায়দার আলীর কাছ চাইল তিনি জানান- আমি চাকরি ছড় দিয়ছি, মালিকদর নিকট নন। এনজিওয়র অংশীদারর মধ্য আমিনুল ইসলাম ও মাফাজ্জল হাসন মিঞ্জু কাছ নিকট গল তারা বলন- ম্যানজারর কাছ টাকা দিয়ছন, তার নিকট থক নন বল জানিয় হুমকি দয়’।
ভঞাপুর পর এলাকার বিরামদী গ্রামর ভুক্তভাগী গ্রাহক ফাতমা বগমর ছল ফারুক জানান- ‘নবরবিত আমার মা ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা রখছিল। মুনাফা বা জমাকত আসল টাকা চাইত গল এনজিও’র একাধিক অংশীদার থাকায় এক অপরক দখিয় দয় এবং তারা প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়-ভীতি দখায়’।
এ ব্যাপার ভঞাপুরর ‘নব রবি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতি লিঃ’র ম্যানজার হায়দার আলী ও অংশীদারর মধ্য একজনক মাবাইল করা হল কল রিসিভ করনি।
উপজলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মামুনুর রশীদ জানান- ‘একটি অভিযাগ পয়ছি। দ্রুতই এ ব্যাপার এনজিও’র সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদর ডক টাকা ফরত দওয়ার চষ্টা করা হব’।
ক্যাপশন: ভঞাপুর এনজিও’ত জমাকত টাকা ফরত দওয়ার দাবিত ভুক্তভাগীদর মানববন্ধন। হাসন মিঞ্জু, মো. তোফাজ্জল হোসেন, আমিনুল ইসলাম ও নবরবি ম্যানজার হায়দার আলী কৌশলে কয়েক'শ ব্যক্তির নিকট থেকে বিভিন্ন অংক অর্থ হাতিয়ে নেন। পরে হঠাৎ করে এনজিও সংশ্লিষ্টরা সাইনবোর্ড খুলে কয়েক কোটি টাকা নিয়ি উধাও হয় যায়।
পশ্চিম ভুঞাপুরের ভুক্তভোগী গ্রাহক জাকিয়া বলেন- ‘কয়েক লাখ টাকা নবরবিতে সঞ্চয় রেখেছি। সেই টাকা নবরবি ম্যানজার হায়দার আলীর কাছে চাইলে তিনি জানান- আমি চাকরি ছেড়ে দিয়েছি, মালিকদের নিকট থেকে নেন। এনজিওয়ের অংশীদারের মধ্যে আমিনুল ইসলাম ও মোফাজ্জল হোসেন মিঞ্জু কাছে গেলে তারা বলেন- ম্যানজারের কাছে টাকা দিয়েছেন, তার নিকট থেকে নেন বলে জানিয়ে হুমকি দেয়’।
ভুঞাপুর পৌর এলাকার বিরামদী গ্রামের ভুক্তভোগী গ্রাহক ফাতেমা বেগমের ছেলে ফারুক জানান- ‘নবরবিতে আমার মা ১০ লাখ ৫০ হাজার টাকা জমা রেখেছিল। মুনাফা বা জমাকৃত আসল টাকা চাইতে গেলে এনজিও’র একাধিক অংশীদার থাকায় একে অপরকে দেখিয়ে দেয় এবং তারা প্রভাবশালী হওয়ায় ভয়-ভীতি দেখায়’।
এ ব্যাপার ভুঞাপুরের নব রবি সঞ্চয় ও ঋনদান সমবায় সমিতি লিঃ এর ম্যানেজার হায়দার আলী ও অংশীদারের মধ্যে একজনকে মোবাইল করা হলে কল রিসিভ করেনি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মামুনুর রশীদ জানান- ‘একটি অভিযোগ পেয়েছি। দ্রুতই এ ব্যাপারে এনজিও’র সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ডেকে টাকা ফেরত দেওয়ার চেষ্টা করা হবে’।
সংবাদটি শেয়ার করুন।
Copyright © 2024 সংবাদের আলো. All rights reserved.