ভারতের সঙ্গে এখন থেকে কথা হবে চোখে চোখ রেখে: হাসনাত
তিনি অভিযোগ করেন, “গত বছরগুলোতে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে দেশে নির্বিচারে গুম, খুন ও নির্যাতন চালানো হয়েছে। এ প্রক্রিয়ায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে। বিশেষ করে যারা ক্যান্টনমেন্ট থেকে গুম-খুনে জড়িতদের নিরাপদে বেরিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিয়েছেন এবং যারা পুলিশকে বিরোধীমত দমনে ব্যবহার করেছেন, তাদের চিহ্নিত করে বিচারের আওতায় আনতে হবে।”হাসনাত আব্দুল্লাহ আরও বলেন, “১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকে পুঁজি করে যাদের সম্মানহানি করা হয়েছে, তাদের সম্মান পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে হবে। আওয়ামী লীগকে ক্ষমা করার কোনো প্রশ্নই আসে না। যারা তাদের বিচার ছাড়াই রাজনীতির মাঠে আনতে চান, তাদের শহীদের রক্তের ওপর দিয়ে যেতে হবে।” গণজমায়েতে ভুক্তভোগী পরিবারের সদস্যদের পাশাপাশি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী, জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশনের প্রতিনিধি, গুম কমিশন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।
এ সময় বক্তারা গুম-খুনের বিচার, মানবাধিকার লঙ্ঘনের অবসান এবং জনগণের সম্মানের পুনঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন।
সংবাদের আলো বাংলাদেশ সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো মন্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো।