মোঃ সেলিম রেজা তাজ, স্টাফ রিপোর্টার: ‘দুনিয়ার মজদুর এক হও,এক হও" এই শ্লোগানকে সামনে রেখে স্থলবন্দর বেনাপোলে মহান "মে" দিবস পালন করেছে বন্দর হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়ন(৮৯১+৯২৫), অটো শ্রমিক, মটর শ্রমিক সংগঠন, বাস-ট্রাক শ্রমিক সংগঠনসহ বিভিন্ন শ্রমিক/কর্মচারী সংগঠন। জাতীয় শ্রমিকলীগ,বেনাপোল পৌর শাখার উদ্যোগে একটি বিশাল র্যালি বের করা হয়। দুনিয়ার মজদুর এক হও,এক হও মুহুর্মূহু শ্লোগান ওঠে র্যালি তে। বিশাল ঐ র্যালি টি বেনাপোল বন্দরের ২নং গেইট সম্মুখস্থ শ্রমিক কার্যালয় থেকে শুরু করে বেনাপোল বন্দর এলাকা ও বেনাপোল বাজার এলাকা প্রদক্ষীণ শেষে পুণরায় শ্রমিক কার্যালয়ে এসে শেষ হয়।
বুধবার (১ মে) বেলা ১১টার দিকে বেনাপোল বন্দরের শ্রমিক সংগঠনগুলো প্রথমে পৃথক পৃথকভাবে মহান মে দিবসের শোক র্যালি, আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে। পরে বেনাপোল স্থলবন্দরের ৮৯১ ও ৯২৫ হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা-কর্মীদের উদ্যোগে শোক র্যালি শেষে ২ নং গোডাউনের সামনে তাদের নিজস্ব কার্যালয়ে নিহত শ্রমিকদের স্মরণে একটি আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে। দেশের সকল শ্রেণী পেশার শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য দাবী আদায়ের লক্ষ্যে দিবসটি যথাযথভাবে পালন করতে দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য রাখে শ্রমিক নেতৃবৃন্দ। মে দিবসের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরে বন্দরের হ্যান্ডলিং শ্রমিক নেতা রাজু রহমান এবং আক্তারুজ্জামান বলেন- "১৮৮৬ সালের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে শ্রমিকরা আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে আন্দোলন করে। আজ পৃথিবীর সব দেশে মে দিবস পালিত হচ্ছে। প্রতি বছর আমরা মে দিবস পালন করি। কিন্তু লক্ষ করেছি, আজও শ্রমিকদের ভাগ্যের কোনও পরিবর্তন হয়নি।
বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, অতিরিক্ত কর্মঘণ্টা কমানো, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমানো, বাঁচার মতো মজুরি নিশ্চিত করা সহ শ্রমিকদের বিভিন্ন সমস্যাদি তুলে ধরেন তারা"। এদিকে,মহান মে দিবস উপলক্ষে বুধবার সকাল থেকে দেশের সর্ববৃহৎ বেনাপোল-পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দু‘দেশের মধ্যে সব ধরনের আমদানি-রপ্তানিসহ বন্দর ও কাস্টমসের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তবে দু‘দেশের মধ্যে পাসপোর্টেযাত্রী যাতায়াত অন্যান্য দিনের মতো স্বাভাবিক রয়েছে।্যালি বের করা হয়। দুনিয়ার মজদুর এক হও,এক হও মুহুর্মূহু শ্লোগান ওঠে র্যালি তে। বিশাল ঐ র্যালি টি বেনাপোল বন্দরের ২নং গেইট সম্মুখস্থ শ্রমিক কার্যালয় থেকে শুরু করে বেনাপোল বন্দর এলাকা ও বেনাপোল বাজার এলাকা প্রদক্ষীণ শেষে পুণরায় শ্রমিক কার্যালয়ে এসে শেষ হয়। বুধবার (১ মে) বেলা ১১টার দিকে বেনাপোল বন্দরের শ্রমিক সংগঠনগুলো প্রথমে পৃথক পৃথকভাবে মহান মে দিবসের শোক র্যালি, আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে।
পরে বেনাপোল স্থলবন্দরের ৮৯১ ও ৯২৫ হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের নেতা-কর্মীদের উদ্যোগে শোক র্যালি শেষে ২ নং গোডাউনের সামনে তাদের নিজস্ব কার্যালয়ে নিহত শ্রমিকদের স্মরণে একটি আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করে। দেশের সকল শ্রেণী পেশার শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য দাবী আদায়ের লক্ষ্যে দিবসটি যথাযথভাবে পালন করতে দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য রাখে শ্রমিক নেতৃবৃন্দ। মে দিবসের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস তুলে ধরে বন্দরের হ্যান্ডলিং শ্রমিক নেতা রাজু রহমান এবং আক্তারুজ্জামান বলেন- "১৮৮৬ সালের ১ মে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে শ্রমিকরা আট ঘণ্টা কাজের দাবিতে আন্দোলন করে।
আজ পৃথিবীর সব দেশে মে দিবস পালিত হচ্ছে। প্রতি বছর আমরা মে দিবস পালন করি। কিন্তু লক্ষ করেছি, আজও শ্রমিকদের ভাগ্যের কোনও পরিবর্তন হয়নি। বেতন-ভাতা বৃদ্ধি, অতিরিক্ত কর্মঘণ্টা কমানো, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম কমানো, বাঁচার মতো মজুরি নিশ্চিত করা সহ শ্রমিকদের বিভিন্ন সমস্যাদি তুলে ধরেন তারা"। এদিকে,মহান মে দিবস উপলক্ষে বুধবার সকাল থেকে দেশের সর্ববৃহৎ বেনাপোল-পেট্রাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দু‘দেশের মধ্যে সব ধরনের আমদানি-রপ্তানিসহ বন্দর ও কাস্টমসের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তবে দু‘দেশের মধ্যে পাসপোর্টেযাত্রী যাতায়াত অন্যান্য দিনের মতো স্বাভাবিক রয়েছে।